Skip to main content

Posts

Showing posts from January, 2018

অরুণাচলের ডায়েরী

এবারের যাত্রা অরুণাচল,সূর্যোদয়ের দেশ।ভারতবর্ষের প্রথম সূর্যোদয় দেখা যায় এখান থেকেই। এছাড়া এখানকার প্রধান আকর্ষন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য। অরুণাচল যেতে ইনার লাইন পারমিট (ILR) দরকার হয়। সেইমতো সমস্ত কাগজপত্র রেডি করে রওনা দিলাম। এবার আসল রহস্য উদ্ঘাটনের দরকার, আমরা সমস্ত রাস্তাটাই রোড জার্নি করছি ডাস্টার( AWD) এ সওয়ারী হয়ে। সারথী আমাদের জামাতা অরিত্র।মূলত তারই আগ্রহ ও রোমাঞ্চকে ফলপ্রসু করার জন্যই আমাদের সঙ্গ দেওয়া। সঙ্গে আমার স্ত্রী মৌসুমী,আমাদের মেয়ে ঋতুপর্ণা ও তিন বছরের নাতি রিয়ন। কোলকাতা থেকে রাত ১টায় যাত্রা শুরু। ফরাক্কা ব্রীজ পেড়িয়ে বেশ কিছুদুর যাওয়ার পর নটা নাগাদ একটা ছোটখাটো দোকানে চায়ের জন্য দাড়ালাম,সেখানে হাল্কা ব্রেকফাস্ট করে আবার যাত্রা। মাঝে রাস্তায় লাঞ্চ সেরে শিলিগুড়ি পৌছলাম তখন বিকেল চারটে, এখানে আমাদের প্রথম রাত্রির বিশ্রাম। পরদিন ভোর ৫টায় গাড়ী চলা শুরু । এর পরের গন্তব্য ৪৭৫ কিমি ,গৌহাটি থেকে আরও এগিয়ে মঙ্গলদই বলে একটা ছোটখাটো শহর। NH17 ধরে জলঢাকা নদীর ব্রীজ পেরিয়ে এগিয়ে চলা , মাঝে বাঁদিকে ভূটান বর্ডার। ভুটানের মিষ্টি কমলালেবুর পসরা নিয়ে রাস্তার ধারে ভূটানী মেয়ে

Sahid Minar, Kolkata - A piece of art towards bravery and patrotism

শহীদ মিনার হল কলকাতায় অবস্থিত একটি স্মৃতিসৌধ। এই সৌধটির আগে নাম ছিল Ochterlony Monument.১৮২৮ সালে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কম্যান্ডার মেজর-জেনারেল স্যার ডেভিড অক্টারলোনির স্মৃতিতে এই সৌধটি নির্মিত হয়। ১৮০৪ সালে দিল্লিতে মারাঠাদের বিরুদ্ধে তাঁর সফল আত্মরক্ষা এবং ইঙ্গ-নেপাল যুদ্ধে গোর্খাদের বিরুদ্ধে তাঁর নেতৃত্বে কোম্পানির বাহিনীর বিজয়কে স্মরণীয় করে রাখতে এই সৌধটি নির্মিত হয়েছিল।   ১৯৬৯ সালের অগস্ট মাসে তদনীন্তন যুক্তফ্রন্ট সরকার এই স্মৃতিসৌধটিকে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে নিহত শহিদদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করে। সেই সময় এই সৌধের নতুন নামকরণ করা হয় "শহীদ মিনার"। পরবর্তী কালে এই সৌধটিকে রাতে আলোকিত করার ব‍্যবস্থা করা হয়।